নির্বাচন ভোটের সময় লোকসভা এবং বিধানসভা সিপিএম বরাবরই শূন্য। শুধু শূন্য নয়, রাজ্যের অধিকাংশ লোকসভা কেন্দ্রে একটি জায়গাতেও নেই সিপিএম। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোট তাই কথা বলছে। সোশাল মিডিয়ায় কিংবা মিটিং-মিছিলে জনসমর্থনের কমতি নেই। সেই জনসমর্থনের স্রোত দেখে আশা করা যাচ্ছিল ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে সিপিএম ভালো ফল করবে। সেই জনসমর্থনকেই ভোটবাক্সে টানতে পারছে না সিপিএম। নাকি জনসমর্থনের মিটিং মিছিল যাওয়া সবটাই দেখানো? এই নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠছে সোশ্যাল মিদিয়ায়।
আদানি গ্ৰুপের ভারতেই ৮৮০০০ কোটি দেনা !
সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন। তাতে একাধিক ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোকের নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। প্রথম পদটিই হল রাজনৈতিক বিশ্লেষকের। যার মূল কাজ হবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি বুঝে দলকে পরামর্শ দেওয়া। যে কাজটি ২০২১ সালে তৃণমূলের হয়ে করেছেন প্রশান্ত কিশোর। একের পর এক নির্বাচনে দফায় দফায় শূন্য পাওয়া বামেদের সাংগঠনিক দুর্দশা পড়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা তরুণ প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে দিয়েও কোনও লাভ হয়নি। অতীতের কম্পিউটার, ইংরেজি বাতিল থেকে সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধতন্ত্রের হয়েছে প্রতি পদে। লোকসভা নির্বাচনের পর ‘শূন্য’তা কাটাতে দলের ভেতরেই দাবি উঠেছে, এবার পিকের মতো কাউকে দরকার সিপিএমে। কোনও পেশাদারি সংস্থার সাহায্য নেওয়া যায় কি না, সেটাও ভাবার সময় এসেছে বলে মনে করছে পার্টির একাংশ।