শেখ হাসিনা পতনের পর বাংলাদেশিদের জন্য ভিসার সংখ্যা কমিয়ে দেওয়ার যে পদক্ষেপ নিয়েছিল ভারত। । ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিস্রীর ঢাকা সফররত বাংলাদেশিদের জন্য ভারতের ভিসার সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। গত সোমবার বিদেশসচিব মিস্রীর সঙ্গে ঢাকায় বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মুহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
বাংলাদেশের তরফে উঠে আসা মন্তব্যে হাসাহাসি নেটিজেনদের
রিজওয়ানা বৈঠকে বলেন, ভারতীয় সচিব উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মধ্যে যে বাধা সৃষ্টি হয়েছে তা দূর করতে হবে। উলেখ্য, শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর বাংলাদেশে উত্তাল পরিস্থিতি তৈরি হয়। সেই সময় বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাস থেকে ভিসা দেওয়া বন্ধ রাখা হয় কিছু দিনের জন্য। যদিও হাসিনা পতনের এক সপ্তাহ পরেই ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাস থেকে আবার বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া শুরু হয়। বেশিরভাগ মানুষই চিকিৎসা করানোর জন্য ভারতে আসেন।
প্রসঙ্গত, সোমবার ভারতের বিদেশসচিব মিস্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গেও বৈঠক করেন ইউনূস। বাংলাদেশের সরকারি সংবাদ সংস্থা ‘বাসস’ অনুসারে, ওই বৈঠকেও ভিসা সংক্রান্ত সমস্যার কথা উঠে এসেছে। ভারতে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আপাতত সীমিত থাকার কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিকে ভিসা কেন্দ্র দিল্লি থেকে ঢাকা বা অন্য কোনও প্রতিবেশী দেশে স্থানান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন ইউনূস।