Flash News
    No Flash News Today..!!
Tuesday, November 11, 2025

সহজ উপায়ে বাড়িতেই করুন ফুলকপির চাষ

banner

journalist Name : Uddyaloke Bairagi

#Pravati Sangbad Digital Desk :

ফুলকপি মূলত শীতকালীন ফসল। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ফুলকপি চাষ হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন পদ্ধতির সাহায্যে নিজের বাড়ির বাগানেই ফলানো যেতে পারে এই ফসল।
• জমি তৈরি :- মূল জমিটি ট্রাক্টর এর সাহায্যে বেশ ঝুরঝুরে করে নিতে হয়। গোবর সার, কম্পোস্ট সার, ছাই প্রভৃতি ভূমি কর্ষণকালে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হয়। ফুলকপি চাষের জন্য নিকাশি ব্যবস্থা যুক্ত উর্বর দোঁয়াশ ও এঁটেল মাটি সবচেয়ে ভালো। ফুলকপির জন্য ঠাণ্ডা ও আর্দ্র জলবায়ুই শ্রেয়।
• সারের মাত্রা ও সার প্রয়োগ :- ফুলকপি চাষের জন্য মাঝারি উর্বর মাটিতে হেক্টর প্রতি ৩০০-৩৫০ কেজি ইউরিয়া, ১৩০-১৫০ কেজি টিএসপি, ১৫০-২০০ কেজি এমপি এবং ৫-৭ টন গোবর সার প্রয়োগ করা প্রয়োজন। এছাড়া পচা গোবর জমি তৈরির সময় ৫০ কেজি দিতে হবে।
• সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা :- সার দেয়ার পরপরই সেচ দিতে হবে। এ ছাড়া জমি শুকিয়ে গেলেও সেচের প্রয়োজন পড়ে। জমিতে জল বেশি সময় ধরে যেন জমে না থাকে সেটাও খেয়াল করতে হবে। সার দেওয়ার আগে মাটির মধ্যে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলি নিড়ানি দিয়ে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
• রোগ দমন :- পোকা গাছের কচি পাতা, ডগা ও পাতা খেয়ে নষ্ট করে ফেলে। এই সমস্ত পোকার আক্রমণে রোদের সময় গাছের পাতা ঢলে পড়ে। শিকড় বিভিন্ন স্থানে মোটা হয়ে ওঠে। প্রতি ৫০ গ্যালন পানির সঙ্গে ২৩০ গ্রাম পরিমাণে ক্যালোমেল মিশিয়ে গাছে ছিঁটানো ফলপ্রদ।
• ফসল :- গাছ লাগানোর ৭০ থেকে ৮০ দিন পর ফসল সংগ্রহ করা যায়। ঠিকমতো সার প্রয়োগ করে চাষ করতে পারলে বিঘা প্রতি দুই থেকে তিন টন ফুলকপি পাওয়া যেতে পারে । শংকর প্রজাতির ক্ষেত্রে বিঘাপ্রতি সাত থেকে আট টন ফুলকপি পাওয়া সম্ভব।


Tags:

#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image

লাইফস্টাইল
Related News